সুমাইয়া নামটি একটি মুসলিম কন্যা সন্তানের জনপ্রিয় নাম এবং এটি একাধিক অর্থ সহ আরবি উৎসাহিত সুন্দর ইসলামিক নাম গুলোর মধ্যে একটি।
ইসলাম ধর্মে সুমাইয়া নামর একজন সাহাবী রয়েছেন। তেনার সম্পুর্ন না সুমাইয়া বিনতে খাব্বাত বা সুমাইয়া বিনতে খাইয়াত হলেন ইসলামিক ইতিহাস অনুসারে হিজরত পূর্ব সময়ের প্রথম শহীদ সাহাবী, এবং প্রথম মহিলা শহীদও বটে। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার কারণে তিনি আবু জাহলের হাতে নিহত হন। নিচের দিকে শহীদ হযরত সুমাইয়া (রাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জিবনী তুলে ধরব ইনসাআল্লাহ্।
সুমাইয়া নামের বাংলা ও আরবি অর্থ
সুমাইয়া শব্দটি একটি আরবী শব্দ। সুমাইয়া শব্দটি আরবি শব্দ ( ﺳﻤﺎﺀ ) থেকে এসেছে সামা শব্দের অর্থ উন্নত বা উচ্চ। আর সিমাহ ( ﺳﻤﺔ ) অর্থ স্বতন্ত্র চিহ্ন বা নিদর্শন। সুতরাং সুমাইয়া নামের অর্থ হবে সুখ্যাতি , সুনাম, অথবা সুউচ্চ, সমুন্নত কিংবা নিদর্শনের অধিকারী বা স্বতন্ত্র চিহ্ন ।
এই সুমাইয়া নামটি সাধারণত ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, আফগানিস্তান, ও মধ্যপ্রাচ্যের মুসলিম শিশুদের নাম রাখার সময় এধরণের আরবি অর্থবহ শব্দ ব্যবহার করে নাম রাখা হয়ে থাকে। আপনি যদি গুগলে সার্চ করে থাকেন সুমাইয়া নামের অর্থ কি? তাহলে সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য রেডি করা হয়েছে সম্পুর্ন পড়ুন।
ইসলাম ধর্মে সুমাইয়া নাম
ইসলাম ধর্মে সুমাইয়া নামর একজন সাহাবী রয়েছেন। তেনার সম্পুর্ন না সুমাইয়া বিনতে খাব্বাত বা সুমাইয়া বিনতে খাইয়াত হলেন ইসলামিক ইতিহাস অনুসারে হিজরত পূর্ব সময়ের প্রথম শহীদ সাহাবী, এবং প্রথম মহিলা শহীদও বটে। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার কারণে তিনি আবু জাহলের হাতে নিহত হন। নিচের দিকে শহীদ হযরত সুমাইয়া (রাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জিবনী তুলে ধরব ইনসাআল্লাহ্।
অসাধারণ আভিধানিক অর্থের কারণে বর্তমানে সুমাইয়া নামটি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। আপনি প্রতিটি গ্রামের কম করে হলেও ১৫ থেকে ২০ জন সুমাইয়া নামের মেয়েকে পাবেন। এত জনপ্রিয় হওয়ার কারনেই অনেকেই সুমাইয়া নামের অর্থ কি এই সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন।
সুমাইয়া নামের বাংলা অর্থ কি
আপনারা যারা জানতে চাইতেছেন গুগলে সার্চ করে সুমাইয়া নামের অর্থ কি বা যারা বলতেছেন জানতে চাই সুমাইয়া নামের বাংলা অর্থ কিংবা যারা Sumaiya name meaning খুজতেছেন এবং সুমাইয়া নামের অর্থ এভাবেও লিখে সার্চ করতেছেন বা যারা জিজ্ঞাসা করতেছেন সুমাইয়া কি ইসলামিক নাম তাদের জন্য বলবাে, এই পােষ্টটি আজ তাদের জন্য করা হয়েছে। পুরো পোস্ট টা পড়লে আশা করি আপনাদের সকল প্রশ্নে উত্তর পেয়ে যাবেন। আপনারা এই পুরো পোস্ট পড়লে সুমাইয়া নামের অর্থ, সুমাইয়া নামের বাংলা অর্থ, সুমাইয়া নামের ইসলামিক অর্থ জানতে পারবেন।
সুমাইয়া নামের ডিজাইন
১. সুমাইয়া সুলতানা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Sultana
২. সুমাইয়া খাতুন – ইংরেজি বানান – Sumaiya Khatun
৩. সুমাইয়া মিথিলা, – ইংরেজি বানান – Sumaiya Mithila,
৪. সুমাইয়া হাসান – ইংরেজি বানান – Sumaiya Hasan
৫. সুমাইয়া আকতার, – ইংরেজি বানান – Sumaiya Akter,
৬. সুমাইয়া বৃষ্টি – ইংরেজি বানান – Sumaiya rain
৭. জান্নাতুল সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Jannatul Sumaiya
৮. সুমাইয়া আক্তার সুমি – ইংরেজি বানান – Sumaiya Akhter Sumi
৯. সুমাইয়া আনজুম মিথিলা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Anjum Mithila
১০. সুমাইয়াহ আমলা – ইংরেজি বানান – Sumaiyah Amla
১১. সুমাইয়া সিদ্দিকা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Siddique
১২. সুমাইয়া রাহা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Raha
১৩. সুমাইয়া আক্তার মিম – ইংরেজি বানান – Sumaiya Akhter Mim
১৪. সুমাইয়া বিনতে খাব্বাত – ইংরেজি বানান – Sumaiya bint Khabbat
১৫. সুমাইয়া পারভীন – ইংরেজি বানান – Sumaiya Parveen
১৬. সুমাইয়া সাবেরা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Sabera
১৭. সুমাইয়া মাহতাব – ইংরেজি বানান – Sumaiya Mahtab
১৮. সুমাইয়া নাওয়ার – ইংরেজি বানান – Sumaiya Nawar
১৯ উম্মে আক্তার সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Umm Akter Sumaiya
২০. ছামিয়া খান সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Chhamia Khan Sumaiya
২১. আফিয়া সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Afia Sumaiya
২২. সুমাইয়া মিম – ইংরেজি বানান – Sumaiya Mim
২৩. সুমাইয়া পারভিন – ইংরেজি বানান – Sumaiya Parveen
২৪. সুমাইয়া আক্তার – ইংরেজি বানান – Sumaiya Akhter
২৫. সুমাইয়া আফরিন মিম – ইংরেজি বানান – Sumaiya Afrin Mim
২৬. সুমাইয়া সাদিয়া – ইংরেজি বানান – Sumaiya Sadia
২৭ সুমাইয়া মনি – ইংরেজি বানান – Sumaiya Moni
২৮ সুমাইয়া খালিদ সুমা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Khalid Suma
২৯. সুমাইয়া আক্তার – ইংরেজি বানান – Sumaiya Akhter
৩০. সুমাইয়া খাতুন – ইংরেজি বানান – Sumaiya Khatun
৩১. সুমাইয়া বেগম – ইংরেজি বানান – Sumaiya Begum
৩২. সুমাইয়া খান – ইংরেজি বানান – Sumaiya Khan
৩৩. সুমাইয়া চৌধুরী – ইংরেজি বানান – Sumaiya Chowdhury
৩৪. সুমাইয়া সরকার – ইংরেজি বানান – Sumaiya government
৩৫. Sumaiya Khan – ইংরেজি বানান – Sumaiya Khan
৩৬. সুমাইয়া আহমেদ – ইংরেজি বানান – Sumaiya Ahmed
৩৭. সুমাইয়া শেখ – ইংরেজি বানান – Sumaiya Sheikh
৩৮. সুমাইয়া মুহাম্মদ – ইংরেজি বানান – Sumaiya Muhammad
৩৯. সুমাইয়া আহমেদ – ইংরেজি বানান – Sumaiya Ahmed
৪০. সুমাইয়া সরকার – ইংরেজি বানান – Sumaiya government
৪১. সুমাইয়া রহমান – ইংরেজি বানান – Sumaiya Rahman
৪২. সুমাইয়া চৌধুরী – ইংরেজি বানান – Sumaiya Chowdhury
৪৩. সুমাইয়া খান – ইংরেজি বানান – Sumaiya Khan
৪৪. সুমাইয়া হাসান – ইংরেজি বানান – Sumaiya Hasan
৪৫. হাসান সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Hasan Sumaiya
৪৬. সুমাইয়া মিম – ইংরেজি বানান – Sumaiya Mim
৪৭. সুমাইয়া পারভিন – ইংরেজি বানান – Sumaiya Parveen
৪৮. আফিয়া সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Afia Sumaiya
৪৯. সুমাইয়া সাদিয়া – ইংরেজি বানান – Sumaiya Sadia
৫০. ছামিয়া খান সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Chhamia Khan Sumaiya
৫১. সুমাইয়া আক্তার – ইংরেজি বানান – Sumaiya Akhter
৫২. সুমাইয়া রহমান – ইংরেজি বানান – Sumaiya Rahman
৫৩. উম্মে আক্তার সুমাইয়া – ইংরেজি বানান – Umm Akter Sumaiya
৫৪ সুমাইয়া মাহতাব – ইংরেজি বানান – Sumaiya Mahtab
৫৫. সুমাইয়া হক – ইংরেজি বানান – Sumaiya Haque
৫৬. সুমাইয়া আলী – ইংরেজি বানান – Sumaiya Ali
৫৭. সুমাইয়া নাওয়ার – ইংরেজি বানান – Sumaiya Nawar
৫৮. সুমাইয়া আহমেদ – ইংরেজি বানান – Sumaiya Ahmed
৫৯. সুমাইয়া সাবেরা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Sabera
৬০. সুমাইয়া আফরিন মিম – ইংরেজি বানান – Sumaiya Afrin Mim
৬১. সুমাইয়া খালিদ সুমা – ইংরেজি বানান – Sumaiya Khalid Suma
৬২. সুমাইয়া পারভীন – ইংরেজি বানান – Sumaiya Parveen
আরও পড়ুন:
- ম দিয়ে ছেলেদের ইসলামিক নাম
- মেয়ে শিশুর ইসলামিক সহিহ নামের তালিকা
- ম/M দিয়ে শুরু মেয়েদের ইসলামিক নাম ২২৩টি
- নবীদের পরিবারের নারীদের নাম ও কেন ইসলামী নাম রাখা উচিৎ ?
- এক শব্দের মেয়ে শিশুর সুন্দর ইসলামিক নাম, আরবী, ইংরেজী ও বাংলা অর্থ
- আ দিয়ে মেয়েদের ইসলামিক নাম ২৫৪ টি
- মেয়েদের ইসলামিক নাম ও নামের বাংলা অর্থ 2021
সুমাইয়া নামটি এত জনপ্রিয় হওয়ার পিছনে কারন হল হযরত সুমাইয়া রাঃ ইসলামের প্রথম শহিদ এবং এবং প্রথম মহিলা শহীদ তো বটে। তাহলে চলুন হযরত সুমাইয়া (রাঃ) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী জেনে নেই।
হযরত সুমাইয়া রাঃ এর জীবনী
ইসলামের ইতিহাসে সর্বপ্রথম শাহাদাত বরণ করে অমর হয়ে আছেন সুমাইয়া বিনতে খায়্যাত (রা.)। উম্মে আম্মার নামেই তিনি সবার কাছে পরিচিত। ইসলামের প্রাথমিক অবস্থায় যারা ইসলাম গ্রহণ করেছেন তাদের অন্যতম ছিলেন সুমাইয়া (রা.) ও তার পরিবার। অসহায় ও দারিদ্র্যপীড়িত হওয়ায় কুরাইশ নেতাদের কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হন তারা। তবে নির্যাতন-নিপীড়নের কঠিন মুহূর্তেও সুমাইয়া (রা.) ইমান ত্যাগ করেননি। পুনরায় শিরকের পথে ফিরে যাননি এক মুহূর্তের জন্যও।
আত্মত্যাগের মহিমায় উজ্জীবিত হয়ে ইসলামের জন্য সঁপে দিয়েছেন নিজের প্রাণ। নবুওতের ষষ্ঠ বছর তিনি নশ^র ধরণী ছেড়ে পাড়ি জমান জান্নাতের চিরস্থায়ী ঠিকানায়। প্রথমাবস্থায় সুমাইয়া (রা.) ছিলেন আবু হুজাইফা বিন মুগিরা মাখজুমির একজন দাসী। আর তার স্বামী ইয়াসির বিন আমের হারিয়ে যাওয়া এক ভাইয়ের সন্ধানে এসেছিলেন মক্কায়। ভাইকে না পেলেও মক্কায় তিনি স্থায়ী নিবাস গড়ে তোলেন এবং আবু হুজাইফাহর মিত্র হিসেবে বসবাস করতে শুরু করেন। ইয়াসিরের সঙ্গে সুমাইয়ার বিয়ে হয়। তাদের সন্তান আম্মার জন্মগ্রহণ করলে সুমাইয়াকে দাসত্ব থেকে মুক্ত করে মনিব আবু হুজাইফা।
রাসুল (সা.) নবুওয়াত লাভের পর ছোট্ট এ পরিবারের সবাই ইসলাম গ্রহণ করেন। ফলে তাদের ওপর নেমে আসে মক্কার কুরাইশ নেতাদের নানা রকম জুলুম-নির্যাতন। ঐতিহাসিক মুজাহিদ বর্ণনা করেন, ইসলামের সূচনালগ্নে মক্কায় যারা নিজেদের ইসলাম গ্রহণ করার কথা প্রকাশ করেছিলেন, সুমাইয়া ছিলেন তাদের মধ্যে সপ্তম ব্যক্তি। তারা ছিলেন, মহানবী মুহাম্মাদ (সা.), আবু বকর (রা.), বেলাল (রা.), সুহাইব (রা.), খাব্বাব (রা.), আম্মার (রা.) ও সুমাইয়া (রা.)।
প্রিয়নবী (সা.) ও আবু বকর (রা.)-কে তাদের গোত্রের লোকেরা বিভিন্ন কাজকর্মে বাধা দিতে শুরু করে। কিন্তু বাকিদের ওপর শুরু হয় কঠিন শাস্তি ও নির্যাতন। যত রকম শাস্তি হতে পারে সবই তাদের ওপর প্রয়োগ করা হয়। অবশেষে তাদের সবাইকে লোহার বর্ম পরিয়ে সূর্যের উত্তপ্ত তাপের নিচে রাখা হয়। (আল বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ, পৃষ্ঠা: ৪৭০)। ঐতিহাসিক ইবনে ইসহাক বর্ণনা করেন, মুগিরার বংশের মানুষরা এসে সুমাইয়া ও তার পরিবারের ওপর নির্যাতন চালাতেই থাকে।
সুমাইয়া (রা.) ঘৃণার সঙ্গে কাফের হওয়ার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেন। এদিকে ইসলামের ওপর দৃঢ়ভাবে অবিচল থাকায় আবু জাহেল প্রবলভাবে ক্রোধান্বিত হয়। তাই দৌড়ে এসে বৃদ্ধা সুমাইয়ার বুকে বর্শা নিক্ষেপ করে হত্যা করে। সুমাইয়া (রা.) ছিলেন একজন অসহায় বৃদ্ধা নারী। এমন অসহায় নারীকে হত্যা করায় রাসুল (সা.)-এর অন্তর অত্যন্ত ভারাক্রান্ত হয়। ইয়াসিরের পরিবারকে যখন মক্কার উত্তপ্ত বালিরাশির ওপর রেখে নির্যাতন করা হচ্ছে তখন রাসুল (সা.) তাদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বলতে থাকেন, ‘হে ইয়াসের পরিবার, তোমরা ধৈর্য ধারণ করো। কারণ জান্নাত হলো তোমাদের প্রতিশ্রুত স্থান।’ (সিরাতে ইবনে হিশাম, পৃষ্ঠা: ১২০) এদিকে ইয়াসির (রা.) ও আম্মার (রা.) কঠিন নির্যাতন সইতে না পেরে মুখে কুফুরির প্রতি সম্মতি প্রকাশ করেন এবং অন্তরে ইমানের কথা গোপন রাখেন। তাদের এ অপারগতা গ্রহণ করে মহান আল্লাহ আয়াত অবতীর্ণ করেন, ‘আর যারা ইমান এনে পরে আবার আল্লাহকে অস্বীকার করে তাদের জন্য রয়েছে কঠিন শাস্তি, কিন্তু যারা আনুগত্যশীল এবং ঈমানের প্রতি আন্তরিক তাদের কোন সমস্যা নেই।’ (সুরা নাহল, আয়াত : ১০৬) সেই সময় আবু জাহেল মূলত আমর বিন হিশাম বিন মুগিরা নামে পরিচিত ছিল।
প্রবল বুদ্ধিমত্তা ও মেধার কারণে আবুল হিকাম বা প্রজ্ঞাবান ছিল তার উপনাম। কিন্তু সুমাইয়া (রা.)-কে নির্মমভাবে হত্যার পর রাসুল (সা.) তার নাম রাখেন আবু জাহল বা মূর্খ। পরে আবু জাহল ইসলামের প্রথম যুদ্ধে বদর প্রান্তে দুই কিশোর সাহাবি মুয়াজ ও মুয়াওয়াজের হাতে নিহত হয়। তখন রাসুল (সা.) আবু জাহেলের মৃতদেহ দেখে আম্মার (রা.)-কে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘আজ আল্লাহতায়ালা তোমার মায়ের ঘাতককে হত্যা করেছেন।’ (আল ইসাবাহ, পৃষ্ঠা: ৭১৩) আম্মার (রা.) পরে মদিনায় হিজরত করে বদর উহুদসহ রাসুল (সা.)-এর পরিচালিত সবকটি যুদ্ধে অংশগ্রহ
FAQs
সুমাইয়া শব্দটি একটি আরবী শব্দ। সুমাইয়া শব্দটি আরবি শব্দ ( ﺳﻤﺎﺀ ) থেকে এসেছে সামা শব্দের অর্থ উন্নত বা উচ্চ। আর সিমাহ ( ﺳﻤﺔ ) অর্থ স্বতন্ত্র চিহ্ন বা নিদর্শন।
ইসলাম ধর্মে সুমাইয়া নামর একজন সাহাবী রয়েছেন। তেনার সম্পুর্ন না সুমাইয়া বিনতে খাব্বাত বা সুমাইয়া বিনতে খাইয়াত হলেন ইসলামিক ইতিহাস অনুসারে হিজরত পূর্ব সময়ের প্রথম শহীদ সাহাবী, এবং প্রথম মহিলা শহীদও বটে। ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার কারণে তিনি আবু জাহলের হাতে নিহত হন।
সুমাইয়া শব্দটি একটি আরবী শব্দ। সুমাইয়া শব্দটি আরবি শব্দ ( ﺳﻤﺎﺀ ) থেকে এসেছে সামা শব্দের অর্থ উন্নত বা উচ্চ। আর সিমাহ ( ﺳﻤﺔ ) অর্থ স্বতন্ত্র চিহ্ন বা নিদর্শন। সুতরাং সুমাইয়া নামের অর্থ হবে সুখ্যাতি , সুনাম, অথবা সুউচ্চ, সমুন্নত কিংবা নিদর্শনের অধিকারী বা স্বতন্ত্র চিহ্ন ।
শেষ কথা
আশা করি সুমাইয়া নামের অর্থ সম্পর্কে আপনার আর কিছু জানার নেই। যদি কিছু জানার বাকি থাকে, তাহলে মন্তব্যে আমাদের জানাতে ভুলবেন না। আমরা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব আপনার মন্তব্যের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। অথবা আপনি Facebook এর মাধ্যমে আমাদের টেক্সট করে আপনার প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন, অথবা আপনি আমাদের সাথে যোগাযোগ ফরম পৃষ্ঠায় যেতে পারেন এবং আপনার প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন। আমরা খুব শীঘ্রই আপনার প্রশ্নের উত্তর দেব ইনশাআল্লাহ। আমাদের পোস্ট পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ.