স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা ২০২৫

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা তৈরি করার জন্য কিছু ধাপ আপনাকে অনুসর করতে হবে, এবং এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি দুই পক্ষের মধ্যে স্বচ্ছতা বজায় রাখে। সঠিক চুক্তিনামা না থাকলে ভবিষ্যতে অনেক সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। নিচে ধাপে ধাপে প্রক্রিয়া দেওয়া হলো:

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা ২০২৫
স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা ২০২৫

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা

১৮৭২ সালের চুক্তি আইন অনুযায়ী চুক্তি বলতে একজন সুস্থ মস্তিষ্ক প্রাপ্তবয়স্ক আইনের দৃষ্টিতে সাবালক ব্যক্তি অপর কোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সাথে কোন বস্তু অর্থের বিনিময়ে অথবা বস্তুর বিনিময়ে আদান প্রদান করার জন্য লিখিত ভাবে অঙ্গীকারাবদ্ধ হওয়ার প্রক্রিয়াকে চুক্তি বলে। তবে এক্ষেত্রে কিছু শর্ত প্রযোজ্য হবে।

চুক্তি সম্পাদনকারী ব্যক্তিকে অবশ্যই আইনের দৃষ্টিতে সাবালক, সস্থ মস্তিষ্ক সম্পন্ন ব্যক্তি হতে হবে। প্রত্যেক চক্তিতে অবশ্যই একজন অপর একজনকে প্রস্তাব প্রদান করবে এবং অপর ব্যক্তি উক্ত প্রস্তাব গ্রহণে সম্মতি জ্ঞাপন করে কোন কিছু প্রতিদান করতে হবে। প্রতিদান ব্যতিত কোনো চুক্তিই কার্যকর হবে না।

প্রথম পক্ষ (মালিক)
মো: মাহবুবর রহমান, প্রোপাইটর, রাজ কনস্টাকশন,  ঢাকা-1200।
       দ্বিতীয় পক্ষ (ঠিকাদার)
মো: মাহবুবর রহমান
প্রোপাইটর রাজ কনস্টাকশন  

কাজের ধরণ :

১০ তলা ভবন নির্মাণ, ঠিকানা: পূর্ব শেওড়াপাড়া,  বেগম রোকেয়া স্বরণী, মিরপুর, ঢাকা-১২১৬।

কাজের মূল্য (প্রতি বর্গফুট হিসেবে):

১। বেইজমেন্টের ফ্লোর, ছাদ এবং প্রথম তলার ছাদ নির্মাণের দর প্রতি বর্গফুট ১৭০/- (একশত সত্তর) টাকা।

২। দ্বিতীয় তলার ছাদ থেকে পরবর্তী প্রতিটি ছদের দর নির্ধারিত ১৭০.০০ (একশত সত্তর) টাকা সাথে ৫% (পাঁচ শতাংশ) হারে বৃদ্ধি পাবে। সময়সীমা : ৩০ মাস। তার তারিখ।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা শর্তাবলীঃ

প্রথম পক্ষ (মালিক)ঃ-

১। প্রথম (মালিক) ইট, বালি, সিমেন্ট, রড, পাথরসহ মালামাল সরবরাহ করবেন।

২। সেনেটারি, টাইলস, মোজাইক এবং ইলেকটিক এর কাজ মালিকের আওতায় থাকবেন।

৩। নিরাপত্তা দেয়াল (সেপটির জন্য ইস্টার্চ) দেয়ার জন্য প্রয়োজনীয় মালামাল দিবেন।

৪। পাম্প স্থাপন করবেন।

৫। ৪৪০ ভোল্টের বিদ্য লাইন টেনে দিবেন।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা
স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা

৬। ঠিকাদার প্রতিষ্ঠানকে ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা অগ্রিম প্রদান করবেন।

৭। অগ্রিম প্রদানকৃত ২,০০,০০০/- (দুই লক্ষ) টাকা প্রতি তলার ছাদ ঢালাইয়ের সাথে ২০,০০০/- (বিশ হাজার) টাকা করে মোট দশ কিস্তিতে কর্তন বা সমন্বয় করে নিবেন।

৮। মাথাপিছ ৪০০/- (চারশত) টাকা করে খোরাকী প্রদান করবেন

৯। মোট বিলের মধ্যে প্রতি ছাদ ঢালাইয়ের পর ৫০%, ভিতরের গাথুনির পর ২০%, ভিতরে প্লাষ্টারের পর ১০%, বাহিরের আস্তরের পর ১০% বিল পরিশোধ করবে। বাকি ১০% বিল ভবনের কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার পর ২ মাসের মধ্যে পরিশোধ করবেন।

১০। বেইজমেন্টের ফ্লোরের কাজ শেষ হওয়ার পর এর সমুদয় বিল পরিশোধ করবেন।

১১। শ্রমিকদের জন্য বাথরুমসহ থাকার ব্যবস্থা করে দিবেন।

১২। খোয়, খোয়া চালা বহন করবেন।

১৩। সুনির্দিষ্ট কারণ সাপেক্ষে চুক্তি বাতিলের অধিকার সংরক্ষণ করেন। এক্ষেত্রে দ্বিতীয় পক্ষের কোন ওজর আপত্তি থাকবে না।

দ্বিতীয় পক্ষ (ঠিকাদার)ঃ-

১। দ্বিতীয় পক্ষ কাঠ, বাঁশ, তার, তারকাটা, পলিথিন, প্লেইন সিড, বালতি, ফুলের ঝাড়, শলার ঝাড়, ফোম কাটার সীট ইত্যাদি নিজ দায়িত্বে এনে কাজ করবেন।

২। কলমে স্টিল সাটার ব্যবহার করবেন।

৩। বাহিরের সাইডে বাঁশ ও মাচা ঠিকাদার বহন করবেন।

৪। রুপস মেশিন, ভাইব্রোটার মেশিন ও মিক্সার মেশিন নিজ দায়িত্বে আনবেন।

৫। প্রতি তলায় মালামাল (ইট, বালি) বহন খরচ ঠিকাদার বহন করবেন।

৬। প্লাষ্টারের বালি চালতে হবে।

৭। কোম্পানী চাহিদামত কাজ করতে বাধ্য থাকবেন।

৮। ভবনের কাজ ২য় পক্ষ নিজেদের খেয়াল খুশিমত করতে পারবেন না।

৯। ঠিকাদারের অবহেলার কারণে যদি কোন কাজে ভুল হয়, তবে সেটা পণ:রায় ঠিকাদার কাজটি করে দিতে বাধ্য থাকবে।

১০। কাজ শুরু এবং শেষ করার পর দ্বিতীয় পক্ষের সন্তোষজনক রিপোর্টের পরই ২য় পক্ষের কাজ সঠিক হয়েছে বলে প্রতীয়মান হবে। অন্যথায় তার দায়-দায়িত্ব দ্বিতীয় পক্ষকে বহন করতে হবে।

১১। কাজের সাথে যুক্ত শ্রমিক/ব্যক্তি কোন প্রকার অসামাজিক বা রাষ্ট্রদ্রোহমূলক কোন কাজে জড়িত হতে পারবেন না। জড়িত হলে তার দায়-দায়িত্ব ১ম পক্ষ বহন করবেন না।

১২। ১ম পক্ষের সাথে আলোচনা বা পরামর্শ নিয়ে তাদের মতামতকে গুরুত্ব দিয়ে ২য় পক্ষ কাজ করতে বাধ্য থাকবেন।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা ২
স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা ২

১৩। ১ম পক্ষ কর্তৃক সরবরাহকৃত কোন মালামালের অপচয় করা যাবে না। অপচয় করলে এবং প্রমাণিত হলে ২য় পক্ষ তার ক্ষতিপূরণ দিতে বাধ্য থাকবেন।

১৪। প্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহের পরও যদি কাজ বন্ধ থাকে তবে, তার দায়-দায়িত্ব ২য় পক্ষকে বহন করতে হবে।

১৫। প্রকৌশলী কর্তৃক অনুমোদিত নকশা পরিবর্তন/পরিবর্ধন হলে সে মোতাবেক কাজ করতে হবে। সেক্ষেত্রে কোন আপত্তি থাকতে পারবে না।

১৬। ছাদ ঢালাইয়ের পূর্বে প্রয়োজনীয় সকল জায়গায় কুন্দাইতে (খোদাই করতে) হবে।

১৭। দ্বিতীয় পক্ষ কোন অবস্থাতেই অত্র চুক্তি ভঙ্গ করতে পারবেন না। করলে, আইনত: দন্ডনীয় অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হবে।

অদ্য নিম্নস্বাক্ষরকারী স্বাক্ষীগণের উপস্থিতিতে আমরা উভয় পক্ষ স্বেচ্ছায়, সজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিস্কে এবং অন্যের বিনাপ্ররোচনায় অত্র চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর সম্পাদন করলাম।

ইতি। তাং-

স্বাক্ষীগণের নাম ও স্বাক্ষর:
১।  
২।  
৩।  
৪।  
৫।
 
প্রথম পক্ষের স্বাক্ষর
মো: তৌহিদ রানা ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিডিয়া কো লিমিটেড

     
দ্বিতীয় পক্ষের স্বাক্ষর
মো: মাহবুবর রহমান
প্রোপাইটর রাজ কনস্টাকশন  
স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা ৩
স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা ৩

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামাpdf ফাইল ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামাMS Word ফাইল ডাউনলোড করতে নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা কি এবং কেন এটি গুরুত্বপূর্ণ?

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা একটি আইনি চুক্তি যা একজন গ্রাহক এবং ঠিকাদারের মধ্যে স্যানিটারি কাজ সম্পন্ন করার শর্তাবলী নির্ধারণ করে। চুক্তিনামায় কাজের গুণগত মান, সময়সীমা, ব্যয়ের সঠিক পরিমাণ এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক বিষয় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়।

চুক্তিনামার মাধ্যমে দুই পক্ষের মধ্যে স্বচ্ছতা তৈরি হয় এবং ভবিষ্যতে যেকোনো সমস্যা এড়ানো সম্ভব হয়। আপনি কি জানেন, একটি চুক্তিনামা ছাড়া কাজ শুরু করলে ভুল বোঝাবুঝি এবং আর্থিক ক্ষতির ঝুঁকি থাকে? তাই, স্যানিটারি কাজের ক্ষেত্রে একটি শক্তিশালী চুক্তিনামা তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা তৈরি করার ধাপসমূহ

১. কাজের পরিধি নির্ধারণ করুন

চুক্তিনামার প্রথম ধাপে কাজের পরিধি নির্ধারণ করা হয়। এতে উল্লেখ থাকতে হবে:

  • ঠিক কী ধরনের স্যানিটারি কাজ করা হবে (যেমন পাইপলাইন স্থাপন, ড্রেনেজ সিস্টেম, বা বাথরুম রিনোভেশন)।
  • কাজটি সম্পন্ন করার সম্ভাব্য সময়সীমা।
  • কোন কোন সরঞ্জাম এবং উপকরণ ব্যবহার করা হবে।

উদাহরণস্বরূপ: যদি বাথরুম সংস্কারের কাজ হয়, তাহলে আলাদা করে উল্লেখ করা উচিত যে টাইলস বসানোর কাজও অন্তর্ভুক্ত কিনা।

২. কাজের বাজেট ও পেমেন্ট শর্তাবলী ঠিক করুন

চুক্তিনামায় কাজের সম্পূর্ণ বাজেট উল্লেখ করতে হবে। এটি দুই পক্ষের মধ্যে আর্থিক বিষয় নিয়ে বিভ্রান্তি এড়াতে সাহায্য করে।

  • বাজেট বিভাজন: উপকরণ ক্রয়ের জন্য খরচ এবং শ্রম খরচ আলাদাভাবে উল্লেখ করুন।
  • পেমেন্ট পদ্ধতি: অগ্রিম (যদি থাকে), ধাপে ধাপে পেমেন্টের ব্যবস্থা, এবং চূড়ান্ত পেমেন্টের তারিখ উল্লেখ করা উচিত।

উপদেশ: পেমেন্ট শর্তাবলী লিখিত আকারে থাকলে গ্রাহক ও ঠিকাদার উভয়ের জন্যই এটি সুবিধাজনক হয়।

৩. সময়সীমা ও কাজের ডেডলাইন নির্ধারণ

চুক্তিনামায় নির্দিষ্ট কাজ শেষ করার সময়সীমা উল্লেখ করতে হবে।

  • ডেডলাইন: প্রতিটি ধাপের জন্য নির্দিষ্ট সময়সীমা উল্লেখ করুন।
  • জরিমানা শর্ত: যদি সময়সীমা অতিক্রম করে কাজ হয় তবে ঠিকাদারের জন্য কি জরিমানা ধার্য হবে তা লিখুন।

এই ধাপটি নিশ্চিত করে যে কাজ সঠিক সময়ে শেষ হবে এবং গ্রাহক সময়মতো পরিষেবা পাবেন।

৪. কাজের গুণগত মানের নিশ্চয়তা

চুক্তিনামায় উল্লেখ থাকতে হবে যে কাজটি কোন মানদণ্ড অনুযায়ী সম্পন্ন হবে।

  • গুণগত মান: ব্যবহৃত উপকরণগুলোর ব্র্যান্ড ও মান উল্লেখ করুন।
  • পরীক্ষা ও পর্যালোচনা: কাজ শেষ হওয়ার পর সেটি পরীক্ষা করার প্রক্রিয়া উল্লেখ করতে হবে।

গুণগত মান নিশ্চিত করলে ভবিষ্যতে স্যানিটারি সমস্যার সম্ভাবনা কমে যায়।

৫. চুক্তি ভঙ্গের শর্তাবলী ও আইনগত নিরাপত্তা

চুক্তিনামায় নির্দিষ্ট করে দিতে হবে, যদি কোনো পক্ষ চুক্তি ভঙ্গ করে তবে তার কী পরিণতি হবে।

  • আইনগত সুরক্ষা: গ্রাহক ও ঠিকাদার উভয়ের সুরক্ষার জন্য স্থানীয় আইন অনুযায়ী চুক্তিনামা তৈরি করা উচিত।
  • দাবি আদায়ের নিয়ম: যেকোনো ঝামেলা মেটানোর জন্য বিকল্প সমাধানের পথও উল্লেখ করুন।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামায় কি কি তথ্য থাকা উচিত?

একটি চুক্তিনামা তৈরি করতে হলে নিচের বিষয়গুলো অবশ্যই উল্লেখ করা উচিত:

  1. গ্রাহক ও ঠিকাদারের নাম, ঠিকানা এবং যোগাযোগ তথ্য।
  2. কাজের পরিধি ও সময়সীমা।
  3. কাজের গুণগত মান নিশ্চিত করার শর্তাবলী।
  4. পেমেন্ট শর্তাবলী ও বাজেট।
  5. জরুরি পরিস্থিতিতে দায়িত্ব ও কর্তব্য।
  6. আইনগত সুরক্ষা ও চুক্তি ভঙ্গের শর্তাবলী।

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামার উদাহরণ

নিচে একটি স্যানিটারি চুক্তিনামার উদাহরণ দেওয়া হলো:

শিরোনামবিবরণ
গ্রাহকের নামজনাব আহমেদ হোসেন
ঠিকাদারের নামABC স্যানিটারি সার্ভিস
কাজের বিবরণ২ টি বাথরুম পুনর্নির্মাণ এবং পাইপলাইন স্থাপন
কাজের সময়সীমা৩০ দিন
পেমেন্ট শর্তাবলী২০% অগ্রিম, ৫০% মাঝপথে, ৩০% শেষে
চুক্তি ভঙ্গের শর্তসময়মতো কাজ না হলে ৫% জরিমানা

কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস চুক্তিনামা তৈরি করার জন্য

  • সবসময় চুক্তিনামাটি লিখিত আকারে রাখুন।
  • পেশাদার আইনজীবীর মাধ্যমে এটি পর্যালোচনা করান।
  • ছোট ছোট কাজের জন্যও চুক্তিনামা ব্যবহার করুন।
  • কাজের অগ্রগতির নিয়মিত রিপোর্ট নিন।

উপসংহার

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা শুধু একটি দাপ্তরিক কাগজ নয়; এটি দুই পক্ষের জন্যই সুরক্ষার প্রতীক। সঠিকভাবে একটি চুক্তিনামা তৈরি করলে কাজটি নির্ভুল এবং সময়মতো সম্পন্ন হয়। তাই, যেকোনো স্যানিটারি প্রকল্প শুরুর আগে অবশ্যই একটি সুসংগঠিত চুক্তিনামা তৈরি করুন। এতে আপনি ঝামেলামুক্ত এবং আর্থিক নিরাপত্তার মধ্যে থাকবেন।

প্রশ্ন উত্তর FAQs

স্যানিটারি কাজের চুক্তিনামা কি ছোট কাজের জন্যও প্রয়োজন?

হ্যাঁ, ছোট কাজের জন্যও চুক্তিনামা করলে ঝুঁকি কমে এবং স্বচ্ছতা বাড়ে।

চুক্তিনামায় কিভাবে পেমেন্ট শর্তাবলী উল্লেখ করবো?

অগ্রিম, পর্যায়ক্রমিক পেমেন্ট, এবং চূড়ান্ত পেমেন্টের বিস্তারিত চুক্তিনামায় উল্লেখ করুন।

চুক্তিনামা তৈরি করার জন্য আইনজীবী লাগবে কি?

যদিও এটি বাধ্যতামূলক নয়, তবে পেশাদার আইনজীবীর সাহায্য নিলে আরও সুরক্ষিত হয়।

চুক্তিনামায় জরিমানা শর্ত থাকা কি জরুরি?

হ্যাঁ, জরিমানা শর্ত থাকলে কাজের সময়ানুবর্তিতা নিশ্চিত হয়।

কাজ শেষে চুক্তিনামার কপি কি রাখবো?

অবশ্যই, ভবিষ্যতে প্রয়োজন হতে পারে বলে চুক্তিনামার একটি কপি সংরক্ষণ করুন।

Sharing Is Caring:

আমি জিয়ারুল কবির লিটন, একজন বহুমুখী ব্লগার, স্বাস্থ্য, খেলাধুলা, জীবনধারা এবং ইসলামিক বিষয় সহ বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখির প্রতি অনুরাগী। আমি কঠোর অন্বেষণ, অনুসন্ধান, তত্ত্বানুসন্ধান ও অনলাইনের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে আমার আকর্ষক লেখার এবং অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে ২০১৫ সাল থেকে ব্লগের মাধ্যমে জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং ইতিবাচকতা দিক গুলো নির্ভুল ভাবে সবার সাথে ভাগ করে চলার চেষ্ট করছি।

Leave a Comment