কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়

কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়:- হয়তো আপনি অনেক দিন ধরে একটি মেয়েকে নানাভাবে ফুসলানোর বা পটানোর চেষ্টা করছেন। বা একটি মেয়ে পটানোর উপায় খুঁজছেন। তবে আজ আমি লাইফ স্টাইল বিভাগের এই পোস্টে কিছু নতুন এবং 100% কার্যকরী “মেয়ে পটানোর উপায়” ব্যাখ্যা করব। যার মাধ্যমে আপনি সহজেই একটি মেয়েকে পটাতে পারবেন।

বর্তমানে বাংলাদেশে ছেলেদের সাথে মেয়েদের অনুপাত 1-3 হয়, তাহলে আপনি প্রতি 3 জন মেয়ের মধ্যে একজনকে বেছে নেওয়ার সুযোগ পাবেন। তাই কিভাবে মেয়েদের পটানো যায় তা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। মেয়েরা রহস্যময়, মমতার ভান্ডার আর ভালোবাসার ধন। সৃষ্টিকর্তা একটি রহস্যময় উপায়ে মেয়েদের সৃষ্টি করেছেন। তাই তারা স্বাভাবিক ভাবেই ছেলেদের আকর্ষণ করে। আর এই আকর্ষণ থেকেই তৈরি হয়েছে কবিতা গান সিনামা ইত্যাদি।

কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়
কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়

মেয়ে পটানোর নতুন উপায়

আজ আমি মেয়ে পটানোর বেশ কয়েকটি সহজ উপায় ব্যাখ্যা করব। যা দিয়ে আপনি সহজেই একটি মেয়েকে পটাতে পারবেন। মেয়ে পটানো কঠিন কাজ নয়। শুধুমাত্র যদি আপনি একটি মেয়ে পটানো বা তাকে আকৃষ্ট করা সম্পর্কে সঠিক ধারণা আছে পান তাহলে সম্ভব। আসুন আর কোন সময় নষ্ট না করে মেইন টফিকের দিকে এগিয়ে যাই এবং কীভাবে একটি মেয়েকে আকৃষ্ট করা যায় বা সহজে প্রলুব্ধ করা যায় তা খুঁজে বের করি।

তাহলে চলুন শুরু করা যাক কিভাবে মেয়ে পটানো যায় তা একে একে জেনে নেই: এই ইন্টারনেটের যুগে অনলাইন যোগাযোগ মাধ্যম গুলো ব্যবহার করে সবাই এবং অনলাইনে খুব সহজে মানুষ যোগােযাগ করতে পারে তাই শুরুতে ফেশবুকে কিভাবে মেয়ে পটানে হয় আমরা শুরু সে বিষয়ে আলোচনা করব।

বি:দ্র: আগে বলে রাখি আমরা কোন ভাবেই কাউকে বিরক্ত করা পরামর্ষ দেই না বা আজকে এই পোষ্টটি বাজে কোন কাজে ব্যবহার করা উদ্দেশ্যে করা হয়নি । এখানে আমরা মানুষে মানুষে কিভাবে ভালো সম্পর্ক তৈরী করা যায় সেই বিষয়ে আলোচনা করেছি। যাই হোক চলুন শুরু করা যায়

ফেসবুকে মেয়ে পটানোর সহজ উপায়

ফেসবুকে মেয়ে পটানোর সহজ উপায়
ফেসবুকে মেয়ে পটানোর সহজ উপায়

যেহেতু বর্তমানে যোগাযোগে অন্যতম মাধ্যম ফেশবুক তাই শুরুতে ফেশবুকে কিভাবে মেয়ে পটানো সে বিষয়ের টিপস এন্ড ট্রিস্ক গুলো জেনে নেওয়া যাক।

আপনি যদি ফেসবুক ব্যবহার করেন, তাহলে চ্যাটিং আপনার অজানা নয়। আগে প্রেম বিনিময় হতো বাঁশঝাড়ের নিচে। আর এখন মোবাইল ফোন ছাড়িয়ে অনলাইনে জায়গা করে নিয়েছে প্রেম। তাই ফেসবুকে আপনি আপনার পছন্দের সঙ্গী খুঁজে পেতে পারেন। আপনার চ্যাট করার উদ্দেশ্য যদি অসৎ হয় তবে এই টিপস আপনার জন্য নয়। এবং যদি কেউ সত্যিই এটি পছন্দ করে তবে এখানে আপনার জন্য দশটি টিপস রয়েছে।

প্রথমে পটানোর জন্য ভালো মেয়ে নির্বাচন করুন

আপনি প্রথমে যে ব্যক্তির সাথে চ্যাট শুরু করতে চান তাকে নির্বাচন করুন। নির্বাচিত হওয়ার আগে মনে রাখবেন আমাদের অসভ্য দেশে বেশিরভাগ মহিলা আইডির মালিক পুরুষ! তার মানে তারা ফেক আইডি। তাই পুঙ্খানুপুঙ্খ যাচাই ছাড়া প্রোফাইল নির্বাচন করবেন না। তার সম্পূর্ণ বিবরণ, ফটো, পারস্পরিক বন্ধুবান্ধব ইত্যাদি বিবেচনা করে তার প্রোফাইল চয়ন করুন৷ আপনি যদি চান এমন মহিলাকে চেনেন, তাহলে ঠিক আছে৷ তারপর তাকে একটি বন্ধু অনুরোধ পাঠান। মেনে না নিলে তার মানসিকতা অনুযায়ী বন্ধু হতে চান বলে ইনবক্স করুন।

মেয়ে পটানোর জন্য কিভাবে চ্যাটিং শুরু করবেন

আইডি যোগ করার সাথে সাথে টেক্সট করবেন না। ন্যূনতম এক মাসের জন্য আইডি অনুসরণ করুন। তার পোস্টে ভালো ভালো মন্তব্য করুন। যখন আপনার ফেইসভ্যালু তৈরি হবে তখন একদিন সুযোগ বুঝে তার কোন পোস্ট বা ফটোর সূত্র ধরে তাকে চ্যাটে নক করবেন।

প্রথমে তাকে হ্যালো বলুন। তার পেশা, রুচি, পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে জানতে চাই। সুন্দরভাবে লিখুন “আমরা কি আমাদের পারস্পরিক পছন্দ-অপছন্দ শেয়ার করতে পারি?”। তারপর আমাদের আপনার পছন্দ জানান. এর মাধ্যমে তার কাছে নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন। সতর্ক থাকুন যেন তার যেন মিথ্যা মনে না হয়।

যে ভাবে ফেশবুকে মেয়ে পটানোর জন্য চ্যাটিং চালিয়ে যাবেন

মেসেজ করেই তার সম্পর্কে জানতে চাইবেন না । শুরুতে যতটা সম্ভব মজার কথোপ কথন চালিয়ে যান। একটি ভালো সম্পর্ক তৈরী করুন। ভালো সম্পর্কের পর একে অপরকে আরও ধীরে ধীরে জানার চেষ্টা করুন।

চ্যাটিং বন্ধ করবেন না। আবার, সবসময় তাকে নক করতে বিরক্ত করবেন না। চ্যাট করার জন্য একটি নির্দিষ্ট সময় তৈরি করুন। আগে বা পরে তাকে নক করবেন না। প্রতিদিনের শুরুতে জানতে চান, “কেমন আছেন?” সেদিন আপনার জীবনে ঘটে যাওয়া কোনো উল্লেখযোগ্য ঘটনা সম্পর্কে তাকে বলুন। মেয়েটি রাজনীতি ও সমাজ সচেতন হলে সেসব বিষয়েও আলোচনা করুন। তবে নিজেকে বলার আগে তার মতামত জেনে নিন।

মেয়ে পটানোর জন্য তার প্রতি আগ্রহ দেখান

হাই হ্যালো, আপনি কি করেন, আপনি খাচ্ছেন নাকি ঘুমাচ্ছেন ইত্যাদি এ জাতিয় বাজে কথা কম বলুন। কারন এতে মেয়েরা বিরক্ত হয়। এতে করে আপনার সাথে কথা বলা বন্ধও করতে পারে।

আপনি যদি তাকে না জানেন তবে নিজের সম্পর্কে কথা বলবেন না। তাকে একটি সুন্দর, স্মার্ট এবং নজরকাড়া প্রোফাইল ছবি দিন। মেয়েরা খুব বেশি জোরদার ছবি পছন্দ করে না। এবং অবশ্যই এতে আগ্রহ প্রকাশ করুন।

আপনি তার প্রিয় বই, প্রিয় অভিনেতা-অভিনেত্রী, প্রিয় চলচ্চিত্র, গান, প্রিয় লেখক ইত্যাদি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। তারপর এই বিষয়গুলি সম্পর্কে আপনি যা জানেন তা নিয়ে কথা বলা শুরু করুন। তিনি কোন বিশেষ সিনেমা দেখতে চান বা গান শুনতে চান কিনা জানতে চান। তারপর অনলাইনে গিয়ে লিঙ্কটি পাঠান।

নিজেকে প্রদর্শন করবেন না

নিজের সম্পর্কে খুব বেশি কথা বলবেন না। পাশাপাশি নিজের গল্পে বাড়াবাড়ি করবেন না। কেউ এটা পছন্দ করে না। প্রমাণ করুন যে আপনি একজন ঠান্ডা মস্তিষ্কের ব্যক্তি এবং তার কথা শোনার ধৈর্য আছে।

প্রেমে করেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে কখনই বলবেন না যে আপনি প্রেম করেন না। সবসময় বলবেন আপনি কাউকে ভালোবাসো কিন্তু সে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে অন্য কোন প্রতিষ্ঠিত ছেলেকে পেয়ে। এতে করে মেয়েটি আপনার প্রতি সহানুভূতিশীল হবে। আপনর প্রতি দৃর্বল হবে।

যদি  মেয়ের সবেমাত্র ব্রেকআপ হয়ে থাকে, তাহলে তাকে ভালোভাবে সান্ত্বনা দিন। কারণ ব্রেকআপের পর যে ছেলেটি ভালো সান্ত্বনা দিতে পারে সেই মেয়েটির পরবর্তীতে তার প্রেমে পড়ে যায়।

মেয়ে পটাতে গালিগালাজ এড়িয়ে চলুন

তার সাথে কঠোর আচরণ করবেন না। আজকে খারাপ শব্দ, ভাষা, গালি ব্যবহার করবেন না। চ্যাটের শুরুতে অস্কলিল আলোচনা করতে যাবেন না। আমাদের দেশের মেয়েরা এসব পছন্দ করে না। আপনি যদি যৌনতার সাথে সম্পর্কিত কোনও বিষয় নিয়ে আসেন তবে ভদ্র ভাষা ব্যবহারে খুব সতর্ক থাকুন। এতে আপনার প্রতি তার আকর্ষণ বাড়বে। কোনো উত্তেজক ইমোটিকন ব্যবহার করবেন না।

মেয়ে পটানোর জন্য যেভাবে তার প্রশংসা করবেন

প্রশংসা সবাই পছন্দ করে। মেয়েরা একটু বেশিই করে। মেয়েরা খুশি হয় যখন তারা তাদের চেহারার প্রশংসা করে। কিন্তু বেশি প্রশংসা করলে মেয়েরা বুঝবে আপনি তেল দিচ্ছেন। তাই খুব বিনয়ী হোন এবং ঠিক যা প্রশংসা করা উচিত তা করুন। শুধু চেহারা নয় গুণেরও প্রশংসা করুন। তার জন্য সবচেয়ে ভাল কি কাজ করে তা খুঁজে বের করুন এবং তাকে উত্সাহিত করুন।

পটানোর জন্য বন্ধুত্ব দেখুন

বাইরে তার সাথে দেখা করার জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না। নগ্ন বা যৌনতাপূর্ণ ছবি পাঠাতে বলবেন না। অথবা তার ফোন নম্বর জানতে চাইবেন না। সম্পর্ক গড়তে তাড়াহুড়া করা খুবই অযোগ্যতার পরিচয়। বিভিন্ন বিষয়ে কথা বলতে থাকুন।

দেশের সামাজিক-রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক পরিবেশ আলোচনা করুন। দিনের কোনো বিশেষ ঘটনা নিয়ে আলোচনা করুন। তারপর যখন সে আপনাকে নক করতে শুরু করবে, আপনি বুঝতে পারবেন যে দুজনের মধ্যে বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছে।

ভুলেও তার সামনে অন্য মেয়ের প্রশংসা করতে যাবেন না। কারণ মেয়েরা অন্য মেয়েদের প্রশংসা শুনতে মোটেও পছন্দ করে না। এমনকি আপনার বান্ধবী বা কাজিনের সম্পর্কেও কথা বলবেন না।

আরও পড়ুনঃ

ফেশবুকে মেয়েকে পটাতে যেভাবে দেখা করার প্রস্তাব করবেন

আমি ধরে নিচ্ছি আপনি দীর্ঘদিন ধরে বন্ধু ছিলেন। দুজন খুব ভালো বন্ধু হয়ে গেছেন। প্রতিদিন আড্ডা দেন। তাহলে এখনই তার সাথে দেখা করার প্রস্তাব দিন। আবার, আপনি যদি খারার কিছু করতে চান তবে এই পোস্টটি পড়বেন না। সে রাজি হলে তার পছন্দের জায়গাটা জানতে চায়। নির্ধারিত সময়ের আগে নির্দিষ্ট দিনে ফুল নিয়ে আসতে পারেন। প্রথম দিনে প্রেম নিবেদন করবেন না। তবে সম্পর্ক শেষ হয়ে যেতে পারে। তার পছন্দের যেকোনো খাবার খেতে পারেন। কিংবা দুজনে এক সাথে কফি পন করতে পারেন, ফুটপাতে দাঁড়িয়ে মশলাদার খাবার যেগুলো মেয়েরা পছন্দ করে খেতে পারে।

প্রেমের প্রস্তাব করবেন যেভাবে

যখন একটি মেয়েকে প্রেমের প্রস্তাব দেওয়া হয়, তখন সে উল্টো প্রশ্ন করে, কেন আপনি তাকে পছন্দ করেন? এমন প্রশ্নে যতটা ভালো উত্তর দেওয়া যায় ততটাই তার প্রেমে পরার সম্ভবনা বেড়ে যায়। তাই সব সময় ভালো উত্তর প্রস্তুত করে রাখতে পারেন।

মনে রাখবেন ভুলেও  মেয়ের সাথে তর্ক করবেন না। যতটা সম্ভব সেই সঠিক এমন ভাবে চলার চেষ্টা করুন। প্রেমে পরে যা ইচ্ছা করিয়েন কিন্তু আগে নয়। মেসেজ সবসময় বাংলায় টাইপ করা চেষ্টা করুন। পারলে কবিদের মতো সুন্দর করে গুছিয়ে কথা বলার চেষ্টা করুন। কারণ শত শত গবেষনায় দেখা গেছে মেয়েরা ছেলেদের চেহারার সৌন্দর্যের চেয়ে কথায় বেশি প্রেমে পড়ে!

কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়

আসলে মেয়েদের আচরণ বহুরূপী ও রহস্যময় হওয়ায় তাদেরকে কোনো নির্দিষ্ট নিয়মের আওতায় আনা যায় না। তারা সবসময় নতুন এবং রোমাঞ্চ বিষয়ের দিকে ঝুকতে পারে। তাই বিশেষ কোন নিয়ম প্রয়োগ করে আপনার কাঙ্খিত মেয়েকে পটাতে পারবেন তা বলা মুশকিল।

পৃথিবী সৃষ্টির শুরু থেকে এখন পর্যন্ত মেয়েদের বৈশিষ্ট্য, দুর্বলতা, প্রেম ও প্রেমে পড়া নিয়ে যে গবেষণা হয়েছে তাতে কিছু বিষয় পরিষ্কার হয়েছে, তাদের শক্তি কী এবং দুর্বলতা কী, আর কোন বিষয় গুলো তাদের নরম করে তোলে এবং কি তাদের গরম করে তোলে। এই ধারণা গুলো মাথায় রাখতে পারলে শুধু একজন মেয়ে কেন তার পুরো পরিবারকে বোঝাতে পারবে। বা নিজের প্রতি আকৃষ্ট করতে পারবেন।

মেয়ে পটাতে প্রথম সাক্ষাতে যা করবেন

প্রথম সাক্ষাতে মেয়েদের সাথে ফ্রেন্ড জোনে থাকা ভালো। ফ্রেন্ড জোন মানেই বন্ধুত্বের আড়ালে সম্পর্ক রাখা। কারণ মেয়েটির অতীত ও ভবিষ্যৎ না জেনে হুট করে সিদ্ধান্ত নিলে আপনার কপালে দুঃখ থাকতে পারে।

কারন একটি মেয়ের ভালো মন্ধ না জেনে কিভাবে একটি মেয়েকে পটাতে যাবেন ? কোন ভূল হয়ে গেলে পরবর্তিতে না আবার বিদায় দেওয়ার কথা শুরু করা লাগতে পারে। তাই ফ্রেন্ড জোন থেকে বিস্তারিত জেনে তারপর কিভাবে তাঁর দৃষ্টীতে আসা যায়, তাঁর হৃদয়ের মানুষ হওয়া যায় সে চেষ্টা করুন। আর এ সময়ে আপনার কাঙ্খিত মেয়েটির চিন্তা ভাবনা এবং পছন্দ অপচ্ছন্দ গুলো ভালো জেনে রাখুন।

এই সময় গুলোতে ঝামেলাহীন বিষয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করুন। পরিচয়ের শুরুতে মেয়েদের সাথে খুব সাবধানতা অবলম্বন করা বুদ্ধিমানের কাজ। কারন শুরুতেই ভূলভাল কথা বলে তার কাছে নিজেকে খাবার মানুষ বানানো মোটেও ঠিক হবে না।

তাই ঝামেলামুক্ত জিনিস সম্পর্কে কথা বলুন। সে যদি নিজের ব্যক্তিগত বিষয় নিয়ে কথা বলতে না চায়, তাহলে তাকে চাপ দিতে যাবেন না এতে হিতে বিপরিত হতে পারে। এমন কিছু বলা ঠিক হবে না যা মেয়েটি অস্বস্তিকর মনে করে।

আরও পড়ুনঃ আপনি কি জানেন সুন্দরী মেয়ে পুরুষের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর ?

kivabe meye potate hoy

শুরুতে তার প্রিয় সিনেমা, গান, পরিবার এবং আগ্রহ সম্পর্কে জানুন। মেয়েটিকে কোন ভাবেই নিজের সাথে যেতে বাধ্য করা ঠিক হবে না। মেয়েদের আচরণ বহুরূপী ও রহস্যময় হওয়ায় তাদেরকে কোনো নির্দিষ্ট নিয়মের আওতায় আনা যায় না। তারা সবসময় নতুন রোমাঞ্চ এবং নাটক তৈরি করতে পারে। তাই বিশেষ কোন নিয়ম প্রয়োগ করে কোন মেয়েকে পটাতে পারবেন তা বলা মুশকিল।

তাই আসুন একটি মেয়েকে প্রলুব্ধ করার জন্য প্রযোজ্য গবেষণা ধারনা গুলি একবার দেখে নেওয়া যাক –
সব সময় স্মার্ট থাকুন – কারন পরে গুন বিচারী বিবেচনা করে, আগে দর্শনধারী। আপনি দেখতে কেমন লাগছে বা কোন পোসাকে আপনাকে আরো ভালো লাগতে পারে সে সম্পর্কে সচেতন হন।

মেয়ে পটাতে যা করবেন

কারন আপনি শারীরিক ও মানসিক ভাবে যদি সুস্থ থাকতে পারেন তাহলে আপনার মধ্যে যে আত্মবিশ্বাস থাকবে, আপনি তা দিয়ে সহজেই আপনার কাঙ্ক্ষিত জীবনসঙ্গীর মনে জায়গা করে নিতে পারবেন।

এর জন্য প্রতিদিন সুষম খাদ্য, ব্যায়াম এবং ঘুম আপনার জীবন যাত্রার মান উন্নত করবে এবং আপনার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে ভালো পোশাক পরুন। যাতে আপনার ফিট পোষাকে আপনার সুঠম দেহ তার মনে যায়গা করে নেয়। কিসে আপনাকে ভাল দেখাচ্ছে আর কিসে খারাব তা বিবেচনা করে পোশাক নির্বাচন করুন। আর হ্যাঁ, চুলের যত্ন নিতে ভুলবেন না যেন।

যেভাবে আপনার প্রতি মেয়েকে আকৃষ্ট করবেন

আপনার চলাফেরা কথা বার্তায় সুন্দর ব্যক্তিত্ব দেখান। তাকে আপনার ইতিবাচকতা, দয়া, তাত্ক্ষণিক আনন্দ দেওয়ার ক্ষমতা, চিন্তার শক্তি এবং সুন্দর আচরণ সম্পর্কে তাকে আবগত করুন। তাকে বুঝতে দিন যে আপনি তার ছেলে বন্ধু হিসাবে সেরা। আপনার ক্ষমতা দক্ষতা গুলো তাকে দেখান। অনেক মেয়ে ছেলেদেরসৃজনশীল কাজ গুলো খুব পছন্দ করে। কে জানে এতও আপনার কাজ হয়ে যেতে পারে।

আপনার যদি অনন্য প্রতিভা থাকে তবে সুযোগ বুঝে তাকে দেখানোর চেষ্টা করুন।মনে করেন আপনি কি ভালো গিটার বাজাতে পারেন? নাকি গাইতে পারেন? কেউ আবার ভালো খেলতে পারে, কেউ বলতে পারে ভালো। এই অনন্য প্রতিভা মেয়েদের খুব দুর্বল করে দিতে পারে। শুধু সুযোগ বুঝে তাদের সামনে তুলে ধরুন। কথা বলতে থাকুন এবং সুন্দর প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করুন।

মেয়েদের প্রেমে ফেলার বা আপনার দিকে আকৃষ্টো করার জন্য কী করতে হবে জানেন? তাহলে চলুন একটি উদাহারন দেখে নেই:-

উপরের এই কৌশলটি ব্যবহার করে, ২৩ সুন্দরী এবং তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জিতেছে এক আমরিকান যুবক। তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল প্রেমে ফেলার কৌশল সম্পর্কে। তিনি বলেন, কোনো মেয়েকে ফুসলানোর পটানোর ব্যাপারে রহস্যজনক কিছু নেই।

আপনাকে যা করতে হবে তা হল মেয়েটির সাথে সাবলীল ভাবে কথা বলা এবং তার আগ্রহ অনুযায়ী প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা। ব্যাস কাজ হয়ে যাবে। অর্থাৎ তার চেহার নিয়ে কথা বলা, তার চুল, নাখ, চোখ, ইত্যাদি নিয়ে কথা বলতে বা প্রশংসা শুনতে তারা বেশি পছন্দ করে।

মেয়ে পটানোর কৌশল

ময়ে পটানোর আরও কিছু কৌশল রয়েছে চলুন দেখে নেই। এই যুগে অনেক স্মার্ট মেয়ে রয়েছে ঠিক তেমনি অনেক বোকা মেয়ে আছে। আপনি চেষ্টা করলে আপনার পছন্দের মানুষকে পটাতে পারবেন। মেয়েরা কী পছন্দ করে এবং তারা আপনার কাছ থেকে কী আশা করে সে সম্পর্কে আপনার ধারণা থাকলে আপনি সহজেই এটি করতে পারেন।

একটা মেয়েকে কিভাবে পটাতে হয়

বিভিন্ন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন ভাবে মেয়ে পটানো যেতে পারে। শুদ্ধ বাংলায় বলতে গেলে, পরিস্থিতি বুঝে ব্যবস্থা নেওয়া।

আমরা আপনাকে আজ সব ধরণের উপায় বলব। ইন্টারনেটে ইতিমধ্যে অনেক উপায় এবং টিপস আছে। কোনটা কার্যকর আর কোনটা নয়। কারণ পূর্বে ওই লেখা গুলো পড়ে আপনি যাকে প্রভাবিত করতে চান হয়তো সেও ওই লেখা পড়ার পরে সচেতন হয়ে উঠতে পারেন।

এই সমস্ত কারণে, আমরা কিছু সম্পূর্ণ নতুন এবং আধুনিক কৌশল নিয়ে আলোচনা করছি। আজ আমরা সেই সব টিপস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

মোবাইলে মেয়ে পটানোর উপায়

মোবাইলে মেয়ে পটানোর উপায়
মোবাইলে মেয়ে পটানোর উপায়

একটি মেয়েকে মোবাইলে পটানোর জন্য প্রথমে আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপনার পছন্দের ব্যক্তির মোবাইল নম্বর সংগ্রহ করা। আপনি বিভিন্ন উপায়ে তার নম্বর পেতে পারেন. সে যদি আপনার পরিচিত মধ্যে হয় তবে আপনি আপনার অন্য কোনো আত্মীয়ের মাধ্যমে নম্বর পেতে পারেন। অথবা হতে পারে সে আপনার বোনের বান্ধবী। সেক্ষেত্রে আপনি আপনার বোনের মাধ্যমেও নম্বর সংগ্রহ করতে পারেন।

পরবর্তী কাজ- আপনাকে যা করতে হবে তা হল আপনার পছন্দের ব্যক্তিাটকে মোবাইল ফোনে কথা বলার চেষ্ট করা। তবে এ ব্যাপারে খুব সচেতন থাকা উচিৎ। কানর মানুষের মন সব সময় এক রকম থাকে না। তাই প্রথম দিনই গভীর রাতে ফোন করবেন না এতে মেয়েটি আপনার জন্য খারাপ লাগতে পারে।

মোবাইলে মেয়ে পটানোর জন্য কখন ফোন করবেন

এজন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হল বিকেলে বা সকালে ফোন করা। শুরুতে তাকে কেমন আছে, কি করছেন, ইত্যাতি জিজ্ঞাসা করবেন। তবে অবশ্যই আপনার পরিচয় গোপন করবেন না। মেয়েটি হয়তো রাগ করে মোবাইল ফোন রেখে দতে পারে। আপনার আসল পরিচয় দিন এবং আপনি কিভাবে তার নম্বর পেয়েছেন তা বলে দিন। যাতে তার মনে কোন প্রকার বিরুপ ধারনা না আসে।

যখন আপনি নাম্বার পাওয়ার কথা নিজ থেকে বলে দিবেন তখন মেয়েটি মনে মনে ভাবতে শুর করবে আপনি তাকে পছন্দ করেন অথবা তার বন্ধু হতে চান। তারপর তাকে খুব একটা বিরক্ত না করে ভালোমন্দ জিজ্ঞাসা ফোন রেখে দিন। এবং দু-এক দিন পর আবার কল করুন। এভাবে আপনি আস্তে আস্তে ঘন ঘন কল করা শুরু করবেন।

এবং হতাশ হবেন না যদি আপনি জানতে পারেন যে মেয়েটি ইতিমধ্যে অন্য কারো হয়ে গেছে। আপনাকে তার বন্ধু হতেই হবে। কারণ প্রতিটি সম্পর্কে যে কোন সময় দুর্বলতা আসে। আর বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় প্রেমিক-প্রেমিকাদের মধ্যে ঝগড়া হলেই সুযোগ নেয় তৃতীয় পক্ষ।

আপনাকেও সেটা করতে হবে। তাই আপনাকে একটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে তা হল সাবধান। মেয়েটি কী পছন্দ করে এবং কী পছন্দ করে না সে অনুযায়ী আপনাকে অনুসরণ করতে হবে। ফলাফল পেয়ে যাবেন আশা করি।

মেয়ে পটানোর গোপন উপায়

প্রথমে আপনি মেয়েটির দিকে তাকান, যখন মেয়েটি আপনার দিকে তাকায় তখন আপনি একটি সুন্দর হাসি দিয়ে মুখ ফিরিয়ে নেন। কিন্তু হাসিটা যেন বোকা হাসি না হয়। কয়েক দিনের মধ্যে মেয়েটি মুগ্ধ হয়ে যাবে।

মেয়ের সাথে সবসময় মিষ্টি করে কথা বলুন। আরও গভীরভাবে তার কথা শুনুন। তবে প্রথমে প্রপোজ করবেন না, যখন আপনার মনে হবে মেয়েটি পুরোপুরি আপনার পাশে তখন মেয়েটিকে ভালো জায়গায় নিয়ে গিয়ে রোমান্টিক ভাবে প্রপোজ করুন। আশাকরি মেয়েটি না বলবে না। .

যদি মেয়েটি আপনার দলে থাকে তবে তাকে সমর্থন করুন।

মেয়েটি যদি আপনাকে প্রথম থেকেই চেনে, তাহলে তার সামনে ভালো ছেলে হওয়ার চেষ্টা করুন। সবসময় তার যত্ন নেওয়ার চেষ্ট করুন।

আপনি যে মেয়েটির সাথে পটাতে হতে চান তাকে একবার চোখ মারুন, সে আপনাকে 100% রিপ্লে করবে যদি সে আপনাকে পছন্দ করে।

মেয়েকে কখনো সহজে প্রপোজ করবেন না। শুধু বন্ধুত্ব বেরিয়ে যান। সুজোগ বুজে একদিন বলুন তোমাকে একটা কথা বলতে চাই। আর কিছুই করতে হবে না বেচারী মেয়েটা বুঝবে তুমি কি বলতে চাও।

কাঙ্খিত মেয়েটি আপনাকে পছন্দ না করলে কি করবেন

যদি মেয়েটি আপনাকে পছন্দ না করে তবে খুব বেশি চিন্তা করবেন না, মেয়েটিকে সাহায্য করার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকুন, যদি মেয়েটি আপনাকে আগে না বলে তাহলে এমন ভাবে আচরণ করুন যেন আপনি তাকে খুব পছন্দ করেন।

আপনি যদি কোন মেয়ের সাথে লাইন মারতে চান তবে প্রথমে তাকে এমনভাবে দেখুন যাতে মেয়েটি বুঝতে পারে আপনি তার সাথে লাইন মারতে চান। তারপর তাকে সঠিক ঠিকানা জিজ্ঞাসা করুন, তারপর বন্ধুত্ব, তারপর প্রেম।

আপনি যে মেয়েটিকে প্রলুব্ধ করার চেষ্টা করছেন তার সাথে হঠাৎ কাউকে দেখলে এমন ভাবে কথা বলুন যেন আপনি তার কথা ভাবছেন।

আপনি যে মেয়েকেটি চান তার সামনে তার বন্ধুদের প্রশংসা করুন।

প্রতিটি মেয়ে চুলের প্রশংসা শুনলে খুসি হয়, তাই তাদের চুলের প্রশংসা করতে ভুলবেন না।

মেয়েরা বেশির ভাগেই এমন ছেলেদের পছন্দ করে, যে ছেলেরা সব বিষয়ে খোলামেলা কথা বলে। তাই মেয়েদের সামনে কথা বলার সময় লজ্জা পাবেন না।

আপনি যদি কোন মেয়েকে পছন্দ করেন তবে তাকে ইমপ্রেস করার চেষ্টা করুন, যখন মেয়েটি বুঝতে পারবে এবং আপনার দিকে তাকাবে তখন আপনি আর মেয়েটির দিকে তাকাবেন না। মেয়েটি মুগ্ধ হবে।

মেয়েটিকে অন্য ছেলেদের সম্পর্কে খারাপ কথা বলুন। এবং এখনকার প্রেমে ছেলেদের কাছে পুরোপুরি টাইমপাস হয়ে গেছে।

FaQ

কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়

প্রথমে আপনি মেয়েটির দিকে তাকান, যখন মেয়েটি আপনার দিকে তাকায় তখন আপনি একটি সুন্দর হাসি দিয়ে মুখ ফিরিয়ে নেন। কিন্তু হাসিটা যেন বোকা হাসি না হয়। কয়েক দিনের মধ্যে মেয়েটি মুগ্ধ হয়ে যাবে।
মেয়ের সাথে সবসময় মিষ্টি করে কথা বলুন। আরও গভীরভাবে তার কথা শুনুন। তবে প্রথমে প্রপোজ করবেন না, যখন আপনার মনে হবে মেয়েটি পুরোপুরি আপনার পাশে তখন মেয়েটিকে ভালো জায়গায় নিয়ে গিয়ে রোমান্টিক ভাবে প্রপোজ করুন। আশাকরি মেয়েটি না বলবে না।

মেসেঞ্জারে কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়

আইডি যোগ করার সাথে সাথে টেক্সট করবেন না। ন্যূনতম এক মাসের জন্য আইডি অনুসরণ করুন। তার পোস্টে ভালো ভালো মন্তব্য করুন। যখন আপনার ফেইসভ্যালু তৈরি হবে তখন একদিন সুযোগ বুঝে তার কোন পোস্ট বা ফটোর সূত্র ধরে তাকে চ্যাটে নক করবেন।প্রথমে তাকে হ্যালো বলুন। তার পেশা, রুচি, পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে জানতে চাই। সুন্দরভাবে লিখুন “আমরা কি আমাদের পারস্পরিক পছন্দ-অপছন্দ শেয়ার করতে পারি?”। তারপর আমাদের আপনার পছন্দ জানান. এর মাধ্যমে তার কাছে নিজেকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন। সতর্ক থাকুন যেন তার যেন মিথ্যা মনে না হয়।

মেয়েদেরকে কিভাবে পটাতে হয়

প্রথমে আপনি মেয়েটির দিকে তাকান, যখন মেয়েটি আপনার দিকে তাকায় তখন আপনি একটি সুন্দর হাসি দিয়ে মুখ ফিরিয়ে নেন। কিন্তু হাসিটা যেন বোকা হাসি না হয়। কয়েক দিনের মধ্যে মেয়েটি মুগ্ধ হয়ে যাবে।মেয়ের সাথে সবসময় মিষ্টি করে কথা বলুন। আরও গভীরভাবে তার কথা শুনুন। তবে প্রথমে প্রপোজ করবেন না, যখন আপনার মনে হবে মেয়েটি পুরোপুরি আপনার পাশে তখন মেয়েটিকে ভালো জায়গায় নিয়ে গিয়ে রোমান্টিক ভাবে প্রপোজ করুন। আশাকরি মেয়েটি না বলবে না। .যদি মেয়েটি আপনার দলে থাকে তবে তাকে সমর্থন করুন।

Sharing Is Caring:

আমি জিয়ারুল কবির লিটন, একজন বহুমুখী ব্লগার, স্বাস্থ্য, খেলাধুলা, জীবনধারা এবং ইসলামিক বিষয় সহ বিভিন্ন বিষয়ে লেখালেখির প্রতি অনুরাগী। আমি কঠোর অন্বেষণ, অনুসন্ধান, তত্ত্বানুসন্ধান ও অনলাইনের মাধ্যমে জ্ঞান অর্জন করে আমার আকর্ষক লেখার এবং অন্তর্দৃষ্টিপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে ২০১৫ সাল থেকে ব্লগের মাধ্যমে জ্ঞান, অভিজ্ঞতা এবং ইতিবাচকতা দিক গুলো নির্ভুল ভাবে সবার সাথে ভাগ করে চলার চেষ্ট করছি।

2 thoughts on “কিভাবে মেয়ে পটাতে হয়”

  1. ধন্যবাদ ভাই, সাদিয়া আমার প্রেমে হাবুডুবু খাচ্ছে। তাকে সব কিছু জিজ্ঞাস করেছি

    Reply

Leave a Comment